প্রশ্নঃ পোশাকের ব্যাপারে দৃষ্টিভঙ্গি কী হওয়া উচিত?
উত্তরঃ প্রয়োজনীয় টেকসই পোশাক কিনুন। কতটা পোশাক আপনি ব্যবহার করছেন, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখুন। হয়তো আপনার কেনাকাটার খুব শখ। প্রায়ই কেনেন। কিন্তু কেনার পর খেয়াল করবেন-যে শাড়িগুলো হয়তো আর কখনোই পরবেন না, সেগুলো কোনো গরিব আত্মীয়কে-যার ভালো শাড়ি নেই, কিংবা কোনো সহকর্মী বা অধীনস্থ যে শাড়ি কিনতে পারছে না-তাকে দিয়ে দিন। অর্থাৎ এগুলোকে জমিয়ে রাখবেন না। অবশ্য বিয়ের শাড়ির সাথে যেহেতু সেন্টিমেন্ট জড়িত তাই এ ব্যাপারে কিছু বলছি না, এটা রেখে দিন। অনেকে আবার ছেলের বৌয়ের জন্যে রেখে দেন। অবশ্য হাল ফ্যাশনে অভ্যস্ত আপনার হবু পুত্রবধূ তার শাশুড়ির পুরনো আমলের শাড়ি পরে বিয়ের সাজে সাজতে চাইবে কি না সেটা ভিন্ন বিষয়। কিন্তু অন্য শাড়িগুলো জমিয়ে রাখবেন না। আর পুরুষদের মধ্যেও যাদের কেনার অভ্যাস আছে তারা দেয়া শুরু করবেন। যেটা পরবেন না, সেটা দিয়ে দেবেন। আর দেয়ার জায়গা না পেলে ফাউন্ডেশনে দিয়ে যাবেন। সেগুলোকে যাতে যথাযথ জায়গায় দেয়া যায় আমরা সেভাবে ব্যবস্থা করবো। অর্থাৎ স্টাইল বা ফুটানি নয়, পোশাক কিনবেন উপযোগিতা বিবেচনা করে।
তথ্যসূত্রঃ প্রশ্নোত্তর | কোয়ান্টাম মেথড
Related Posts
Q&A Series – Episode 292: Failure is the pillar of success!
Q&A Series – Episode 291: What exactly is visualization?
Q&A Series – Episode 290: How does visualization work?