
Photo by Pixabay
প্রশ্নঃ লোকে বলে জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে আল্লাহর হাতে। তবে যে লোক স্ত্রীকে ঠকিয়ে অনেকগুলো বিবাহ করে সেগুলোও কি আল্লাহর হুকুমে? একজন যদি কোনো নারীকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাকে যৌনসঙ্গী করে কিন্তু পরবর্তীতে বিয়ে না করে, তবে পাপী কি শুধু ঐ নারীই হবেন? সেই নারী ভুল বুঝতে পেরে তওবা করলে কি আল্লাহ মাফ করবেন?
উত্তরঃ এখানে অনেকগুলো পয়েন্ট। এক হচ্ছে জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে-বলা হয় যে, এটা তকদিরে থাকে। আসলে আমাদের কর্মও কিন্তু তকদির বা ভাগ্যকে পরিবর্তন করে। আর কাউকে ঠকানো আল্লাহর হুকুমের খেলাফ। এটা শয়তানের কাজ।
কোনো নারীকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে যৌনসঙ্গী করাটা অবশ্যই পাপের। সেটা পুরুষের জন্যে, নারীর জন্যেও। কিন্তু প্রশ্ন হলো, একজন নারী কেন এ প্রলোভনে পড়বে! এর চেয়ে বড় বোকামি তো আর কিছু নেই! আসলে মেয়েরা এই জায়গায় ভুল করে। একটা মেয়েকে ভুলিয়ে-ভালিয়ে নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্যে একজন পুরুষ অনেক কিছু করতে পারে। কিন্তু নারীকে তো সতর্ক হতে হবে। অর্থাৎ পুরুষটি নিশ্চয়ই অন্যায় করছে, কিন্তু অন্যায়ের শিকার যিনি হচ্ছেন, তিনিও পুণ্য করছেন না।
আর এসব ক্ষেত্রে কষ্টটা পুরুষের চেয়ে নারীরই হয় বেশি। অতএব কখনো এসব মিষ্টি কথায় ভুলবেন না যে, ‘তোমাকে তো বিয়ে করবই’। বলুন, করলে বাবা-মাকে নিয়ে এসো, আগে বিয়ে করো। তারপরে আমি তোমার। বিয়ের আগে আমি তোমার হই কীভাবে? কিন্তু আজকাল পুরুষ বা নারী-কেউ সংযমী হতে পারছে না। সবাই ভুল করছে।
আর মাফ করার মালিক তো আল্লাহ। ভুল বুঝতে পেরে তওবা করলে এবং অনুশোচনা করলে আল্লাহ যে-কোনো কিছুই মাফ করতে পারেন।
Thanks for sharing. I read many of your blog posts, cool, your blog is very good.
Thanks for your comment.
Your article helped me a lot, is there any more related content? Thanks!
Your article helped me a lot, is there any more related content? Thanks!