প্রশ্নঃ সহপাঠী যদি ফাইনাল ইয়ারে বিয়ের প্রস্তাব দেয়, তবে কি বিষয়টা ভাবা উচিত হবে? সহপাঠীদের মধ্যে বিয়ে হওয়াটা আপনি কীভাবে দেখেন?
উত্তরঃ বিয়েটা ব্যক্তিগত ব্যাপার। কেউ সহপাঠীকে বিয়ে করে সুখী হন। কেউ নিজের চেয়ে কমবয়সী মেয়েকে বিয়ে করে সুখী হন। আবার কেউ নিজের চেয়ে বয়স্ক মেয়েকে বিয়ে করে সুখী হন। এটা হচ্ছে নিজস্ব ব্যাপার। তবে সাধারণত সমবয়সীদের বিয়ে না করাটা ভালো। কারণ ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের ম্যাচিউরিটি বেশি থাকে। বয়সের ব্যবধান যদি না থাকে, একদিকে যেমন ম্যাচিউরিটির ক্ষেত্রে সমস্যা হয়, তেমনি সমস্যা হয় নেতৃত্ব নিয়ে।
কারণ সহপাঠীর সঙ্গে ‘তুই-তুই’ সম্পর্ক হওয়ায় কেউ কারো নেতৃত্ব মানতে চায় না। হয় আপনাকে স্ত্রীর নেতৃত্ব মানতে হবে, না হয় স্বামী হিসেবে আপনি নেতৃত্ব করবেন। কিন্তু দুজনই নেতৃত্ব করতে চাইলে দেখা দেবে অসুবিধা। তাই সাধারণভাবে স্বামী-স্ত্রীর বয়সে পাঁচ-সাত বছরের পার্থক্য থাকা ভালো। তবে আপনাদের মধ্যে যদি সেই অসুবিধা না থাকে, আপনারা যদি পরস্পরকে শ্রদ্ধা করতে পারেন, তাহলে সহপাঠী বিয়ে করার ক্ষেত্রে বাধা নেই।
তথ্যসূত্রঃ প্রশ্নোত্তর | কোয়ান্টাম মেথড
Related Posts
Q&A Series – Episode 292: Failure is the pillar of success!
Q&A Series – Episode 291: What exactly is visualization?
Q&A Series – Episode 290: How does visualization work?