এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা কখনও না কখনও প্রতিটি মানুষেরই প্রয়োজন হয়। কথায় বলে, দিন সব সময়ে একরকম যায় না। জীবনে ভালো ও সফল সময় যেমন আসে, তেমনি আসে ব্যর্থতা পূর্ণ সময়।
খারাপ সময় অথবা ব্যর্থতা আসলে জীবনেরই একটা অংশ। আপনি যে অবস্থায়ই থাকেন না কেন, এর মুখোমুখী আপনাকে হতেই হবে। কিন্তু ব্যর্থ হওয়া বা খারাপ সময় আসা মানেই জীবন থেমে যাওয়া নয়।
এমন সময়ে শুধু তারাই চূড়ান্ত ভাবে ব্যর্থ হয়, যারা নতুন অনুপ্রেরণা নিয়ে শুরু করতে পারে না। আর যারা যে কোনও খারাপ সময়ে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ধরে রেখে কাজ করে যায় – সাময়িক খারাপ অবস্থা বা ব্যর্থতা তাদের কোনও ক্ষতিই করতে পারে না। বরং এই খারাপ সময় অথবা ব্যর্থতা তাদের আরও শক্তিশালী করে।
সত্যি কথা বলতে, খারাপ সময় আসলে যারা এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা খুঁজে নিতে পারে – তাদের কাছে এই খারাপ সময় অথবা ব্যর্থতা একটি শিক্ষার সুযোগ। সেইসাথে সুযোগ নিজেকে আরও শক্তিশালী করার।
কাজেই জীবনের যে কোনও খারাপ পরিস্থিতিতে আপনিও যাতে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা খুঁজে নিতে পারেন – তাই আপনার সামনে আজ ৯ টি পরামর্শ উপস্থাপন করছি। এই ৯টি পরামর্শ আপনাকে সবচেয়ে খারাপ সময়েও এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ও অনুপ্রেরণা খুঁজে নিতে সাহায্য করবে।
০১. মনে রাখুন, সবকিছুরই শেষ আছে
পৃথিবীতে কোনওকিছুই স্থায়ী নয়। প্রতিটি জিনিসেরই শুরু ও শেষ আছে। খারাপ সময় ও ব্যর্থতাও এর ব্যতিক্রম নয়। আপনি যদি খারাপ সময় পার করেন, তবে চিন্তা করে দেখুন, এর আগেও কি আপনি খারাপ সময় পার করেননি?সেগুলোও তো একটা সময়ে পার হয়ে গেছে। এটাও হবে। সব সময়ে চিন্তা করুন, এর আগে কত খারাপ অবস্থা আপনি কাটিয়ে উঠেছেন। শুধু ধৈর্য ধরতে হবে। আর সেইসাথে বিশ্বাস রাখতে হবে যে, সামনে ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।
০২. মেন্টাল মডেলিং
কিছুটা সময় ধরে যদি আপনি সুন্দর ভবিষ্যতের কথা, বা খারাপ সময় পার হয়ে গেলে আপনার জীবনটা কেমন হবে – এই কথা চিন্তা ও কল্পনা করেন – তাহলে দেখবেন অনেকটাই ভালো লাগছে। ব্যাপারগুলো কল্পনা করতে করতে একটা সময়ে আপনি সেই কল্পনাকে বাস্তব করার অনুপ্রেরণা নিজের ভেতরেই খুঁজে পাবেন। এই পদ্ধতিকে বলে মেন্টাল মডেলিং।চাপের মাঝে কাজ করা অথবা খারাপ সময়ে স্বাভাবিক থেকে সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে এই মেন্টাল মডেলিং পদ্ধতির জুড়ি নেই।আপনার অবস্থা যত খারাপই হোক না কেন, দিনের একটা নির্দিষ্ট সময় সবকিছু ভুলে শুধু কল্পনা করুন সুন্দর ভবিষ্যতের কথা আর খারাপ পরিস্থিতে কেটে গেলে জীবন কেমন হবে সেই দৃশ্য। কিছুদিন এমনটা করলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন যে, আপনার ভেতরে সামনে এগিয়ে যাওয়ার একটা অনুপ্রেরণা সৃষ্টি হচ্ছে।
০৩. খারাপ অবস্থা বা ব্যর্থতার কারণ বের করুন, এবং আত্মবিশ্বাস নিয়ে কাজ করুন
যে কোনও খারাপ অবস্থা বা ব্যর্থতা আসলে আমাদের জীবনের সমস্যা। পৃথিবীতে যাবতীয় সমস্যার দূটি দিক আছে। এক, সমস্যার কারণ; দুই, সমস্যার সমাধান।
আপনি যে সমস্যাতেই পড়েন না কেন, তার পেছনে নিশ্চই কোনও না কোনও কারণ আছে। হয়তো কারণগুলো ভালোকরে আপনি ভেবে দেখেননি।এক্ষেত্রে খুব ঠান্ডা মাথায় সমস্যার কারণগুলো নিয়ে ভাবুন। প্রয়োজনে কিছু সময়ের জন্য সম্পূর্ণ একা হয়ে যান, এবং চিন্তা করুন। মূল কারণগুলো পেয়ে গেলে চিন্তা করুন সমস্যার সমাধান কিভাবে করা যায়। সমাধান নিয়ে পরিকল্পনা করুন, এবং তা নিয়ে কাজ শুরু করুন।হয়তো মনে হতে পারে, আপনার সমস্যার সমাধান হবে না। অথবা মনে হতে পারে আপনি যে পরিকল্পনা করেছেন, তাতে করে এই সমস্যার সমাধান হবে না।
কিন্তু এইসব চিন্তাকে পাত্তা দেবেন না। সমাধানের জন্য কাজ করতে থাকুন। মনে রাখুন, বসে থাকলে এমনিতেও সমস্যার সমাধান হবে না। কাজেই চেষ্টা করাই ভালো। আর এই চেষ্টা করতে করতেই দেখবেন আপনি সমস্যা ও ব্যর্থতাকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা খুঁজে পাচ্ছেন।হয়তো প্রথম চেষ্টায় আপনার সমস্যার সমাধান হবে না। কিন্তু বিশ্বাস রাখুন যে, চেষ্টা করলে সবই সম্ভব। এভাবে চেষ্টা করতে করতে একটা সময়ে দেখবেন আপনি খারাপ অবস্থাও কাটিয়ে উঠেছেন।
০৪. রোল মডেলদের দিকে তাকান, কথা বলুন, এবং হতাশদের এড়িয়ে চলুন
আপনি হয়তো জানেনই না, আপনার আশপাশের অনেক সফল ও সুখী মানুষ আসলে কতটা কঠিন পথ পাড়ি দিয়ে এই পর্যায়ে এসেছেন। হয়তো আপনি ২-৩বার কোনও কিছুতে চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন। এখন আপনার কাছে সবকিছু অর্থহীন লাগছে। মনে হচ্ছে আপনার জীবনটাই ব্যর্থ হয়ে গেল।
কিন্তু খোঁজ নিয়ে দেখুন, আপনি যাদের মত হতে চাইছেন, অথবা যারা আপনার ক্ষেত্রের সেরা সফল মানুষ – তাদের অনেকেই আপনার চেয়েও বেশিবার ব্যর্থ হয়েছেন। আপনার চেয়েও খারাপ অবস্থা মোকাবিলা করে তারা আজকের পর্যায়ে পৌঁছেছেন। এগুলো যখন জানবেন, তখন দেখবেন নিজের ভেতরে অন্য রকম এক অনুপ্রেরণা জন্ম নিচ্ছে।জ্যাক মা, ইলন মাস্ক, টমাস আলভা এডিসন অথবা স্টিভ জবস – এর মত বিশ্বসেরা সফল মানুষদের দিকে তাকালেই আপনি বুঝতে পারবেন, জীবনে কত খারাপ সময় পার করেও কত বড় সাফল্য অর্জন করা যায়। সাফল্যের ইতিহাস আসলে সফল মানুষের ব্যর্থতার গল্প দিয়ে পূর্ণ।
যদি আপনার সাথে যদি আপনার কাজের ক্ষেত্রের সবচেয়ে সফল কারও পরিচয় থাকে – তবে তাদের কাছে পরামর্শ চান।
আমরা বেশিরভাগ সময়ে সাহায্য বা পরামর্শ চাইতে লজ্জা পাই, সঙ্কোচ বোধ করি। কিন্তু সত্যিকথা বলতে, বেশিরভাগ সফল মানুষই চান অন্যদেরও সফল হতে সাহায্য করতে। আপনি যদি তাঁর কাছে তাঁর ব্যর্থতার গল্প, ও কিভাবে তিনি এইসব ব্যর্থতা কাটিয়ে সফল হলেন – তা জানতে চান – তবে তিনি খোলা মনে আপনাকে বলবেন, এই সম্ভাবনাই বেশি। খারাপ সময়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা হিসেবে এটি অন্যতম সেরা একটি অনুপ্রেরণা হতে পারে।
পরিচিত কেউ থাকলে সরাসরি তাঁর সাথে কথা বলুন। আর না থাকলে বই বা ইন্টারনেট ঘাঁটুন। দেখবেন তাঁদের সম্পর্কে এমন অনেক কিছুই জানতে পারছেন – যা আগে হয়তো ভাবতেও পারেননি। এগুলো আপনাকে দারুনভাবে অনুপ্রাণিত করবে।
আর অবশ্যই নেতিবাচক ও হতাশ মানুষের সঙ্গ এড়িয়ে চলুন। কিছু মানুষ আছে যারা কোনও কারণ ছাড়াই হতাশ। তারা মনে করে সবাই তাদের বঞ্চিত করছে, তাদের কোনও দোষ নেই তাদের খারাপ অবস্থার জন্য।
এই ধরনের মানুষদের ধারেকাছে যত কম যাবেন –ততই ভালো। খারাপ সময়ে এরা হতাশার কথা বলে বলে আপনাকে আরও দুর্বল করার চেষ্টা করবে।
অন্যদিকে ইতিবাচক ও সফল মানুষদের সাথে থাকলে তারা আপনাকে সব সময়ে আশার কথা বলবে এবং উৎসাহ দেবে। যার ফলে আপনি ব্যর্থতা কাটিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা পাবেন।
০৫. নিজের সত্যিকার প্যাশন বা আগ্রহের জায়গা নিয়ে ভাবুন
মানুষ অনেক সময়ে অন্যের চোখে ভালো বা বড় হওয়ার জন্য, অথবা অন্যদের সাথে তাল মেলানোর জন্য এমন কিছু করে, যা আসলে তার নিজের প্যাশন নয়। অনেকে বুঝতেও পারে না যে, সে আসলে তার নিজের প্যাশন বা আগ্রহের বিষয় ছেড়ে অন্য বিষয় নিয়ে পড়াশুনা অথবা কাজ করে।
আপনার সত্যিকার প্যাশন হয়তো রসায়ন নিয়ে, কিন্তু যুগের চাহিদামত আপনি ফিজিক্স পড়ছেন বা আইন পড়ছেন। এই ফাঁদে আটকা পড়া মানুষ অনেক সময়েই হতাশ হয়ে পড়ে। সবকিছু ঠিক থাকলেও কিছু ভালো লাগে না। এমন অবস্থায় আপনাকে খুব গভীর ভাবে আপনার নিজের সত্যিকার প্যাশনের জায়গা নিয়ে ভাবতে হবে। তারপর সেই প্যাশনের পেছনে ছুটতে হবে। তাহলেই আপনি জীবনের সত্যিকার অনুপ্রেরণা খুঁজে পাবেন।
০৬. কাজকে ভালোবাসুন
পৃথিবীর অনেক সফল ব্যবসায়ী, জেনারেল, রাজনীতিবিদ, লেখক, শিল্পী – এই ধরনের মানুষদের ওপর গবেষণা চালিয়ে লেখক চার্লস ডুহিগ দেখেছেন, সফল মানুষেরা যে কোনও পরিস্থিতিতেই নিজের কাজটা করতে পারেন।
কাজের মুড না থাকলেও তাঁরা কাজে বসেন। জোর করে কাজে মনোযোগ দেন। কাজের মান খারাপ হলেও কাজ করা বন্ধ করেন না। তাঁরা জানেন, কাজ করতে থাকলে এক সময়ে মুড ভালো হবেই, এবং কাজ করলেই যে কোনও খারাপ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।অনেকেই কাজের ফলাফল খারাপ হলে হতাশ হয়ে কাজ করার অনুপ্রেরণা হারিয়ে ফেলেন। এর ফলে অনেক সম্ভাবনাময় উদ্যোগও ব্যর্থ হয়ে যায়।
আপনি যদি কাজের ফলাফলের পাশাপাশি কাজটাকেও ভালোবাসেন, তবে দেখবেন, কাজে সাময়িক ব্যর্থতা এলেও আপনি সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা পাচ্ছেন। এর জন্য প্রথমেই এমন কাজ বা ক্যারিয়ার বেছে নিন, যে কাজ করে আপনি আনন্দ পান। এবং যে কাজের প্রতি আপনার প্যাশন আছে। তাহলেই দেখবেন কাজকে ভালোবাসতে পারছেন, এবং খারাপ সময় আসলেও আপনি কাজে ব্যস্ত থাকতে পারছেন।
০৭. প্রার্থনা করুন
খারাপ পরিস্থিতি বা ব্যর্থতার মুখে পড়লে, প্রার্থণা হতে পারে সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা পাওয়ার শ্রেষ্ঠ উপায়।
খারাপ পরিস্থিতিতে পড়লে নিয়মিত সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা ও সাহায্য চাইলে মনের অবস্থা অনেকটাই পরিবর্তন হয়ে যায়। আপনি যদি এমন পরিস্থিতিতে নিয়মিত প্রার্থনা করেন, তবে দেখবেন একটু একটু করে মনের গভীরে আশার আলো জ্বলে উঠছে। আত্মবিশ্বাস বা অনুপ্রেরণা একদম হারিয়ে গেলেও প্রার্থণার ফলে তা আবার ফিরে আসবে।
০৮. দিন শুরু করুন ইতিবাচক ভাবে
আজ পর্যন্ত সেলফ ডেভেলপমেন্টের ওপর যতগুলো বই লেখা হয়েছে, তার মধ্যে হ্যাল ইরলোডের ‘মিরাকেল মর্নিং’ সবচেয়ে জনপ্রিয় ও প্রশংসিত একটি বই।
এই বইটিতে কয়েকটি সকালের অভ্যাসের কথা বলা হয়েছে, যা হ্যালকে তার জীবনের সবচেয়ে খারাপ অবস্থা (দেউলিয়া হয়ে যাওয়া, ক্যান্সার) থেকে আবার সফল হতে সাহায্য করেছে। প্রতিদিন সকালে উঠে যদি একজন মানুষ কিছুটা সময় প্রার্থণা করে, তারপর পজিটিভ কোনও বই এর কিছুটা পড়ে, অথবা পজিটিভ ভাষণ শোনে; সেইসাথে নিজের উদ্দেশ্যে ভালো কিছু কথা বলে এবং আজকের দিন অথবা নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে সুন্দর কিছু কল্পনা করে, তবে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তার ভেতরে একটি অন্যরকম অনুপ্রেরণা সৃষ্টি হবে।
আপনি যদি একটি পবিত্র ও পজিটিভ মনোভাব নিয়ে দিন শুরু করেন, তখন সারাদিনই সেটা আপনার মাঝে কাজ করবে। এবং আপনি আরও বেশি আশাবাদী হয়ে নিজের অবস্থা বদলানোর জন্য কাজ করবেন।
আপনি যত খারাপ অবস্থাতেই থাকুন না কেন, মনের মাঝে সামনে এগিয়ে যাওয়ার একটি অদম্য অনুপ্রেরণা সৃষ্টি হবে, এবং তার দিনও বদলাতে শুরু করবে।
০৯. প্রতিদিন সকালে নিয়মিত দান করুন
সকল ব্যর্থতা সকল কঠিন পরিস্থিতি সবকিছু থেকে নিরাপত্তার জন্য অন্যের কল্যাণে প্রতিদিন কিছু দান করুন। দানের মাধ্যমে আপনি সকল প্রকার বিপদ আপদ থেকে মুক্ত থাকবেন ।স্রষ্টার রহমতের ছায়ায় থাকবেন ।তখন জীবনটা আরও সহজ ও গতিশীল হবে ।
এভাবেই সকল ব্যর্থতা কাটিয়ে আপনি হয়ে উঠবেন সাফল্যের নায়ক। লাখো মানুষের আশা ভরসা স্থল। মহাকালের এই যাত্রাপথে আপনি রেখে যাবেন আপনার সাফল্যের পদচিহ্ন। অনাদিকাল ধরে সারা পৃথিবীর মানুষ আপনাকে স্মরণ করবে, অনুসরণ করবে ।আপনি অনুপ্রেরণার বাতিঘর হিসেবে বেঁচে থাকবেন সবার মাঝে ।
পরিশিষ্ট:
অনুপ্রেরণা এমন একটি জিনিস, যা একজন মানুষকে এমনকি মৃত্যুর মুখ থেকেও ফিরে আসার সাহস দিতে পারে। জীবনে যত খারাপ অবস্থাতেই আমরা পড়ি না কেন, আমাদের মাঝে যদি সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা থাকে, তবে সেই পরিস্থিতি থেকে বের হয়ে আসা সবার পক্ষেই সম্ভব।আর সেই অনুপ্রেরণা খুঁজে পেতে যেন আপনার একটু সুবিধা হয়, সেই কারণেই এই লেখা। লেখাটি পড়ে যদি আপনি একটু হলেও উপকৃত হন, তাহলেই আমাদের চেষ্টা সফল।
লেখাটির বিষয়ে আপনার যে কোনও মতামত আমাদের কমেন্ট করে জানান। আপনা প্রতিটি মতামতই আমাদের কাছে অমূল্য।
আর যদি মনে হয়, এই লেখা পড়ে অন্যরাও উপকৃত হবেন – তবে শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন। অনুপ্রেরণামূলক ও জীবন সুন্দর করার পরামর্শ নিয়ে আরও লেখা পেতে চাইলে নিয়মিত বিজনেস কেয়ার নিউজ এর সাথে থাকুন। সাফল্যের পথে বিজনেস কেয়ার নিউজ সব সময়ে আপনার সাথে আছে।
লেখক :
মিজানুর রহমান
অর্থনৈতিক বিশ্লেষক,
উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ী সংগঠক।
Related Posts
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিয়ে আন্তর্জাতিক আস্থা তৈরি করতে হবে
ব্যাংক খাতে অর্থ লোপাট দ্রুত সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে
পাটপণ্যের রপ্তানিমূল্য মিলের ব্যাংক হিসাবে পাঠানোর নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের